কনটেণ্ট ইজ কিংঃ কনটেণ্ট তৈরির স্কিলের গুরুত্ব কেমন?

কনটেন্ট তৈরি করার স্কিল অনলাইনে যে কোন কিছু করার জন্য আপনার মতে কতটা গুরুত্বপূর্ণ? মানে কতটা ভ্যালুয়েবল? কতটা রিওয়ার্ডিং? এমন একটা প্রশ্ন করেছিলাম বিডিএসইও গ্রুপে। অনেকেই এই স্কিলের গুরুত্ব সম্পর্কে মত দিয়েছে।

আমার মতেঃ

কনটেন্ট ক্রিয়েশন অনলাইনের জন্য খুবই গুরুতপূর্ণ। খেয়াল করে দেখবেন দেশে অনেক প্রোগ্রামার তৈরি হয়েছে, ডিজাইনার তৈরি হয়েছে, মার্কেটার তৈরি হয়েছে, সেই অর্থে কনটেন্ট ক্রিয়েটর/রাইটার তৈরি হয়নি।

কারন অনেক হতে পারে। কনটেণ্ট তৈরি করার দক্ষতা তৈরি একটু ভিন্ন। ইংরেজীতে আমাদের দূর্বলতা হয়তো একটা সমস্যা। আরেকটা সমস্যা ছিলো আমাদের এডুকেশন সিস্টেমে। মুখস্থ করে পরীক্ষা দেয়ার কারনে সৃজনশীলতা কাজ করে না।

এই গুলো সবই অভারকাম করা যায় যদি চেস্টা করা হয়।

কনটেণ্ট নিয়ে তেমন আলোচনা হয় না। গুরুত্ব দেয়া হয় না। সুযোগের কথা, প্রয়োজনীয়তার কথা নিয়ে কথা হয় না। কেউই করে না।
যারা এন্ট্রেপ্রেনিয়র তারা বলে না। যারা সিনিয়র তারাও বলে না।

ওয়েবের টপ স্কিল হলো কনটেণ্ট তৈরি করার ক্ষমতা। কেউ যদি তা করতে পারে ডেফিনিটলি সে আর্ন করবেই। ডিজাইনার, মার্কেটার, প্রোগ্রামার যাই হোক তার রাইটিং স্কিল লাগবে নিজেকে তুলে ধরতে। তার সার্ভিস সেল করতে।

না পারলে করা যায় না তা না। বিভিন্ন ভাবেই হয়। প্রত্যেকে আসলে কনটেণ্ট তৈরি করে। ডিজাইনই একটা কনটেণ্ট। স্ক্রিপ্টই একটা কনটেন্ট।

কিন্তু সেই কনটেণ্টকে মানুষের কাছে পৌছানোর জন্য যে কনটেণ্ট সেটা করতে পারলে সাফল্য অনেক বেশি আসে।

লেখা অর্ডিয়েন্স তৈরি করে। অর্ডিয়েন্স তৈরি করতে পারলে নানা রকমের আয়ের সুযোগ থাকে। ওয়েবে কনটেণ্টই কিং। সো এই বিষয়টা খুবই গুরুত্ব দিয়ে দক্ষতা তৈরির চেস্টা করা উচিত।

বিডিএসইও গ্রুপের আলোনাটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন।

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *